মঙ্গলবার , ০৫ আগস্ট ২০২৫
Tuesday , 05 August 2025
১০ সফর ১৪৪৭

ডেস্ক নিউজ

প্রকাশিত: ২১:৩০, ৩০ জুলাই ২০২৫

বদলে যাচ্ছে ৪৪তম বিসিএসের ফল

বদলে যাচ্ছে ৪৪তম বিসিএসের ফল
ছবি: সংগৃহীত

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফলে এক হাজার ৬৯০ জনকে ক্যাডার পদে নিয়োগের সুপারিশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। তার মধ্যে অন্তত ৮০০ জন রিপিট ক্যাডারে (আগের বিসিএসেও একই ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্ত) সুপারিশ পেয়েছেন বলে অভিযোগ চাকরিপ্রার্থীদের। তবে পিএসসি বলছে, এই সংখ্যা ৪২৪ জন।

পিএসপির এ তথ্য ঠিক থাকলেও গেজেট প্রকাশের পর এ বিসিএসে ৪২৪টি পদ শূন্যই থেকে যাবে। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ চাকরিপ্রার্থীরা।

তারা বলছেন, বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর দীর্ঘ চার বছর ধরে নিয়োগ প্রক্রিয়া চালানোর পর পদ শূন্য রাখাটা অযৌক্তিক। চাকরিপ্রার্থীদের দাবি, রিপিট ক্যাডারে নিয়োগ পাওয়াদের তথ্য নিয়ে পুনরায় ফল প্রকাশ করা হোক। প্রিলি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে যারা নন-ক্যাডারের তালিকায় রয়েছেন, তাদের থেকে ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হোক। পাশাপাশি ক্যাডার পদ বাড়ানোর দাবিও তুলেছেন প্রার্থীরা।

তুমুল বিতর্ক ও সমালোচনার মুখে চাকরিপ্রার্থীদের দাবি মেনে ৪৪তম বিসিএসের ফলাফল সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে পিএসসি। এজন্য তারা নিয়োগবিধি সংশোধনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছে। মন্ত্রণালয় প্রস্তাবে সায় দিলে নতুন করে ৪৪তম বিসিএসের ফল প্রকাশ করা হবে। তাতে বদলে যাবে চূড়ান্ত ফল। ভাগ্য খুলতে পারে নন-ক্যাডারে অপেক্ষমাণ থাকা অনেক প্রার্থীর।

রিপিট ক্যাডার বন্ধে প্রার্থীদের চাপের মুখে বিধি সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এজন্য বিধি সংশোধনে চিঠি দেওয়া হয়েছে। একাধিকবার বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে একই ক্যাডারে পুনরায় সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়া বন্ধ করার জন্য বিদ্যমান বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা ২০১৪এর বিধি-১৭ এর শেষের অংশে কিছু শর্ত যুক্ত করার প্রস্তাব করেছে পিএসসি।

চিঠিতে শর্ত হিসেবে বলা আছে, ‘...তবে শর্ত থাকে যে এই বিধির আওতাধীন সরকারের নিকট সুপারিশ প্রেরণ করিবার প্রাক্কালে, কিংবা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রস্তুতকালে, সংশ্লিষ্ট প্রার্থী কর্তৃক প্রদত্ত লিখিত তথ্যের ভিত্তিতে কিংবা কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত কোনো পদ্ধতির মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে যদি কমিশনের নিকট প্রতীয়মান হয় যে এই বিধির আওতাধীন মনোনয়নযোগ্য কিংবা মনোনীত কোনো প্রার্থী একই ক্যাডার পদ, সমপদ কিংবা প্রার্থীর আগ্রহ নেই এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হইবার কারণে মনোনীত সার্ভিসে বা ক্যাডার পদে যোগদান করিতে অনিচ্ছুক, এইরূপ ক্ষেত্রে কমিশন অনাগ্রহ প্রকাশকারী প্রার্থীগণকে এই বিধির আওতাধীন সরকারের নিকট সুপারিশ করা হইতে বিরত থাকিতে পারিবে।

 ‘আরও শর্ত থাকে যে প্রথম শর্তাংশে বর্ণিত বিধান অনুযায়ী কোনো প্রার্থীকে সুপারিশ করা হইতে বিরত থাকিবার কারণে উদ্ধৃত শূন্যপদে নিয়োগের লক্ষ্যে সুপারিশ প্রেরণ করিবার জন্য উত্তীর্ণ প্রার্থীগণের মধ্য হইতে মেধাক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচনপূর্বক কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ এবং সার্ভিসে বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের নিকট সুপারিশ প্রেরণ করিতে পারিবে; আরও অধিকতর শর্ত থাকে যে দ্বিতীয় শর্তাংশে উল্লিখিত সম্পূরক ফলাফল দ্বারা বা উহার পরিণতিতে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর প্রতিকূলে কোনো পরিবর্তন ঘটানো কিংবা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যাইবে না।

 

চিঠিতে পিএসসি উল্লেখ করেছে, রিপিট ক্যাডারের কারণে নতুন ও নন-ক্যাডারে অপেক্ষমাণ মেধাবীরা সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এটি প্রশাসনিক কাঠামো ও জনসম্পদের সদ্ব্যবহারে বাধা সৃষ্টি করছে। এ সমস্যা নিরসনে বিধি সংশোধন জরুরি।

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে যারা বিগত সময়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়ে ক্যাডার পদে বর্তমানে কর্মরত তাদের তথ্য নিয়েছে পিএসসি। গত ১৪ থেকে ২৫ জুলাই পর্যন্ত অনলাইনে গুগল ফর্মের মাধ্যমে এ তথ্য নেওয়া হয়। তাতে ক্যাডার পদে সুপারিশপ্রাপ্ত এক হাজার ৬৯০ জন তথ্য দিয়েছেন। আর মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য অপেক্ষমাণ থাকা ৮ হাজার ২৭২ জনের মধ্যে শুধু ক্যাডার পদে কর্মরত থাকারা তথ্য দিয়েছেন।

 

জানতে চাইলে পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, ‘ক্যাডার ও নন-ক্যাডারের জন্য নির্বাচিতদের কাছ থেকে তথ্য চাওয়া হয়েছিল। তারা তথ্য দিয়েছেন। সেগুলো এখন আমাদের হাতে। প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে। কতজন প্রার্থী গুগল ফর্মের মাধ্যমে তথ্য দিয়েছেনএমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এটি আপাতত প্রকাশ করা সম্ভব নয়।

 

তবে পিএসসির একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জাগো নিউজকে বলেন, ‘ক্যাডার ও নন-ক্যাডার মিলিয়ে প্রায় সাড়ে চার হাজার প্রার্থী গুগল ফর্ম পূরণ করে তথ্য দিয়েছেন। তাদের অনেকের তথ্যে অসঙ্গতি পাওয়া যাচ্ছে। এ পর্যন্ত যাচাই করে ৪২৪ জনকে রিপিট ক্যাডারে সুপারিশের তথ্য পেয়েছি আমরা। এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

একই ক্যাডার পদে যাদের সুপারিশ করা হয়েছে, তাদের তথ্য যাচাইয়ে তেমন বেগ পোহাতে হয়নি পিএসসির। ফলে ক্যাডার পদগুলোতে সংশোধিত ফল অনেকটা প্রস্তুত করে রেখেছেন তারা। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে যে চিঠি পাঠানো হয়েছে, তাতে অনুমোদন দেওয়ার পর বিধি সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেই পিএসসি ৪৪তম বিসিএসের সংশোধিত ফল প্রকাশ করতে পারবে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলেই যে কোনো সময় সংশোধিত ফল প্রকাশ করা সম্ভব বলে জানান পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমান। তিনি বলেন, ‘পিএসসির দিক থেকে যেটুকু কাজ ছিল, তা আমাদের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা শেষ করেছেন। মন্ত্রণালয় বিধি সংশোধনে অনুমোদন সংশোধিত বিধি অনুযায়ী ৪৪তম বিসিএসের ফল প্রকাশ করা হবে। সেক্ষেত্রে ক্যাডার পদে নিয়োগের যে সুপারিশ করা হয়েছিল, তাতে বেশ বড়োসড়ো পরিবর্তন আসতে পারে।

পিএসসি ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, গত ৯ জুলাই এ সংক্রান্ত চিঠি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে পিএসসি। তবে ২০ দিনেও তা অনুমোদন করা হয়নি। এ নিয়ে কয়েক দফা আলোচনা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে জটিলতা আছে কি না, তা সতর্কতার সঙ্গে যাচাই করছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

 

পিএসসির একজন নারী সদস্য নাম-পরিচয় প্রকাশ না করে জাগো নিউজকে বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ে বেশ আগেই বিধি সংশোধনের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। এটি অনুমোদনে এত দেরি হওয়ার কথা নয়। তবে আমরা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হ্যাঁ/না কোনোটিই এখনো পাইনি। আশা করছি, শিগগির মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত জানাবে।

 

বিষয়টি নিয়ে জানতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগের সংশ্লিষ্ট তিনজন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা এ নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলতে রাজি হননি। তাদের মধ্যে দুজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে জাগো নিউজকে জানান, বিষয়টি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। বিধিতে এ সংশোধনী এলে পরবর্তীসময়ে কোনো সমস্যা বা সংকটের সৃষ্টি হবে কি না, তা যাচাই চলছে। পিএসসির সঙ্গে মৌখিকভাবে বিষয়টি নিয়ে আলাপ-আলোচনা হয়েছে তাদের। এখনো এ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি।

দীর্ঘসময় ধরে বিসিএসের নিয়োগপ্রক্রিয়া চলায় প্রতিটি বিসিএস বিজ্ঞপ্তির শূন্যপদের সঙ্গে আরও কিছু পদ যুক্ত করা হয়। মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে মেধাক্রম অনুযায়ী তাতে নিয়োগের সুপারিশ পান প্রার্থীরা। তবে এবার ঘটেছে সম্পূর্ণ ভিন্ন। পদ বাড়ানো হয়নি। উল্টো আরও অন্তত ২০টি পেশাগত/কারিগরি ক্যাডার পদে যোগ্য প্রার্থী না পেয়ে তা শূন্য রেখেছে পিএসসি।

 

এ বিসিএসে পদ না বাড়ানোয় ক্ষুব্ধ মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা। এ নিয়ে তারা আন্দোলনে নামেন। পিএসসি চেয়ারম্যানকে স্মারকলিপি, মানববন্ধন, বিক্ষোভ-সমাবেশ করেন। এরপর তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে টানা অনশনও করেন। সরকারের আশ্বাসে তারা ফিরে গেলেও এখনো অনলাইন-অফলাইনে পিএসসি সংস্কার ও ৪৪তম বিসিএসে ক্যাডার পদ বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছেন। তাদের প্রত্যাশা, সংশোধিত ফলাফলে অন্তত ৪০০ পদ বাড়াবে সরকার। এরপরও যদি দাবি পূরণ না করা হয়, তাহলে শিগগির কঠোর আন্দোলনে নামবেন তারা।

 

আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীরা জানান, ৪৩তম বিসিএসে পদ ছিল এক হাজার ৮১৪টি। কিন্তু পরে তা বাড়িয়ে সুপারিশ করা হয় দুই হাজার ১৬৩টি পদের জন্য। ৪১তম বিসিএসে বিজ্ঞাপিত পদ ছিল দুই হাজার ১৬৬টি, সুপারিশ করা হয় দুই হাজার ৫২০টি পদে।

৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে পদ ছিল এক হাজার ৯০৩টি, সুপারিশ করা হয়েছে এক হাজার ৯৬৩ পদে। ৩৮তম বিসিএসে বিজ্ঞপ্তিতে পদ ছিল দুই হাজার ২৪টি, সুপারিশ করা হয় দুই হাজার ২০৪টি পদে। অর্থাৎ, ৩৮, ৪০, ৪১ ও ৪৩তম বিসিএসের প্রত্যেকটিতে পদ বাড়ানো হয়েছে। অথচ ৪৪তম বিসিএস আরও ২০টি শূন্য রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ তাদের।

 

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে থাকাদের মধ্যে অন্যতম ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) শিক্ষার্থী রাজ জাগো নিউজকে বলেন, ‘আমরা যতদূর জেনেছি, ৮০০র মতো ক্যাডার পদ ৪৪তম বিসিএসে বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এটি প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরেও পাঠানো হয়েছিল। তবে প্রধান উপদেষ্টার সামনে পেশ করা হয়নি। একটি পক্ষ বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টাকে জানতে দেয়নি। ষড়যন্ত্র করে ৪৪তম বিসিএসের মেধাবীদের বঞ্চিত করা হয়েছে। আমরা এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়ছি। আশা করছি, সরকার, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও পিএসসি বিষয়টি অনুধাবন করে পদ বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনা করবেন।

প্রার্থীদের দাবি পূরণে পিএসসি ‘আন্তরিক বলে জানিয়েছেন সাংবিধানিক এ প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেম। তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ‘বিধি মেনে আমরা ৪৪তম বিসিএসের ফল প্রকাশ করেছি। এখানে পিএসসি কোনো আইন বা বিধি ভঙ্গ করেনি। তারপরও প্রার্থীদের দাবি ও সার্বিক বিষয় চিন্তা করে আমরা রিপিট ক্যাডারে কারা আছেন, তাদের তথ্য নিয়েছি। বিধি সংশোধনের জন্য একটি চিঠি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে অনুমোদন হয়ে এলে আমরা সংশোধিত বিধি মোতাবেক নতুন করে ফল প্রকাশ করতে পারবো।

 

ক্যাডার পদ বাড়ানোর বিষয়ে অধ্যাপক মোবাশ্বের মোনেম বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের চাহিদা দেওয়া হয়। সেই পদগুলো আমরা যাচাই করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করি। আবার কোনো বিসিএসে চূড়ান্তভাবে ফল প্রকাশ এবং নিয়োগের সুপারিশ করার আগেও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে অবগত করা হয়। প্রার্থীদের কোনো যৌক্তিক দাবি-দাওয়া থাকলে তাও আমরা মন্ত্রণালয়ে জানাই। মন্ত্রণালয় তথা সরকার অনুমোদন দিলে আমরা সেই নির্দেশনা মেনে কাজ করি। ফলে পদ বাড়ানোর বিষয়টি সরকার দেখছে। আমাদের জায়গা থেকে যেটুকু করার সেটা করেছি।

সর্বশেষ

জনপ্রিয়